আইআইইউসি র ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের উদ্যোগে আইআইইউসি’র বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ এবং মিডিয়া, প্রেস, পাবলিকেশন ও এ্যাডভারটাইজম্যান্ট এর সাথে সংশ্লিষ্টদের সম্মানে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (১৮ এপ্রিল) বিকালে চট্টগ্রাম ক্লাবের অডিটরিয়ামে এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজাম উদ্দীন নদভী এমপি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজাম উদ্দীন নদভী বলেন, আগের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ ঠিক মত কর্মচারীদের বেতন পর্যন্ত দিতে পারেনি। আমরা যখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব নিই তখন এখানে কোন ফান্ড ছিলনা। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর তুরস্ক থেকে তিন কোটি টাকা ফান্ড এনেছি। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ডে শিক্ষকদের আগামী এক বছরের বেতন জমা আছে।তিনি আরো বলেন, যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক দুর্নীতি হয়েছে। আমরা দুর্নীতির বিষয়ে সরকারের কাছে অভিযোগ করেছি। এই অভিযোগের তদন্তও হয়েছে। আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম এখন দুর্নীতিমুক্ত একটি স্বচ্ছ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সভাপতির বক্তব্যে মো. খালেদ মাহমুদ বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় এখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পরিচালিত হচ্ছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১২ হাজার শিক্ষার্থী আছে। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাদানের মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হচ্ছে। ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ সদস্য ও চেয়ারম্যান-মিডিয়া, প্রেস, পাবলিকেশন ও এ্যাডভারটাইজম্যান্ট কমিটির মো. খালেদ মাহমুদ।
ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠানের আহবায়ক ছিলেন, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের বোর্ড অব ট্রাস্টিজর সদস্য ও ফাইনান্স কমিটির চেয়ারম্যান ড. ইঞ্জিনিয়ার রশিদ আহমদ চৌধুরী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, প্রফেসর ড. কাজী দ্বীন মুহাম্মদ, প্রফেসর ড. সফিউল আলম, মিসেস রিজিয়া রেজা চৌধুরী, প্রফেসর ড. সালেহ জহুর, বদিউল আলম, প্রফেসর আবদুর রহিম, ইসমাইল মো. রহিম, প্রফেসর ড. মছরুরুল মাওলা, প্রফেসর ড. হুমায়ন কবির, মুহাম্মদ শফিউর রহমান।
আরো উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রামে কাজ করা বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।